বাংলাদেশের সেরা ১০টি ব্যাংক Top 10 Bank in Bangladesh 2022
বাংলাদেশের সেরা ১০টি ব্যাংক Top 10 Bank in Bangladesh 2022
Al-Arafah Islami Bank Limited-আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
→ আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশের বেসরকারি খাতে ইসলামী শরিয়াভিত্তিক একটি বাণিজ্যিক ব্যাংক। এই ব্যাংক ১৮ জুন, ১৯৯৫ সালে গঠিত হয় এবং বাণিজ্যিক যাত্রা শুরু করে ২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৫ সালে।
→ ব্যাংকের অনুমোদিত মুল্ধন ১৫,০০০ মিলিয়ন টাকা এবং পরিশোধিত মুন ৯৪৬৯.৫৮ মিলিয়ন টাকা। বর্তমানে ব্যাংকটির Equity ১৯২৩ ৬১ কোটি টাকা, ২১৭৮ জন কর্মী বাহিনী ও ৪১০৫৩ জন শেয়ার হোল্ডার রয়েছে (২০১৬)। ২৩ টি AD শাখা এবং ১৪৪ টি ATM বুথ, ব্যাংকটির সারা দেশ জুড়ে ১৫৪ টি শাখা রয়েছে।
→ দেশের বিখ্যাত ইসলামিক পন্ডিত ও ধার্মিক ব্যবসায়ীগন এই ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষক। গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী ইসলামী শরিয়াভিত্তিক বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকিং পরিসেবা দিয়ে থাকেঃ বিনিয়োগ ব্যাংকিং, ইসলামী ব্যাংকিং, বৈদেশিক বাণিজ্য।
→ বাংলাদেশে ইসলামী ব্যাংকিং এর অগ্রদূত হওয়া এবং জাতীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির জন্য উল্লেখযা েগ্য অবদান রাখার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
ব্যাংক আলফালাহ্ লিমিটেড
→ ব্যাংক আলফালাহ্ লিমিটেড (Bank Alfalah) পাকিস্তানের একটি প্রাইভেট ব্যাংক, যা আবুধাবী গ্রুপের মালিকানাধীন। পাকিস্তানের ১৯৮৪ সালের কোম্পানী আইন অনুসারে এটি একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী হিসেবে ১৯৯৭ সালের ২১ জুন তারিখে নিবন্ধিত হয় এবং কার্যক্রম শুরু করে ঐ বছরেরই ১ নভেম্বর তারিখে।
→ ১৬ মে, ২০০৫ ব্যাংক আলফালাহ আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে শামিল ব্যাংক বাহরাইনের নাম পরিবর্তন করে ১৭.৮৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার নিয়ে কার্যক্রম শুরু করে। এটি পাকিস্তানের বাইরে ব্যাংকের প্রথম শাখা ছিল।
→ আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, বাহরাইন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ব্যাংকের একটি আন্তর্জাতিক প্রতিনিধি অফিস রয়েছে। বর্তমানে ব্যাংকটির দেশে ৬ টি केস ছে। বমানে ATM বুথ এবং ৭ টি শাখা রয়েছে। BOOK ৭
→ আলফালাহ লিমিটেডের লক্ষ্য হল উদ্ভাবনী পণ্যগুলার বিকাশ শক্তিশালীকরণ এবং ব্যাংকের স্টেকহোল্ডারদের জন্য সর্বাধিক মান উন্নয়নে অবদান রাখা। বর্তমানে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ব্যাংকের শাখার সংখ্যা ৪৭১টি। এছাড়াও এটি আফগানিস্তান, বাংলাদেশ এবং বাহরাইন-এ তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে।
Bank Asia Limited (ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড)
→ ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড বাংলাদেশের একটি বাণিজ্যিক ব্যাংক। ব্যাংকটি ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ তারিখে কোম্পানি আইন ১৯৯৪-এর অধীনে নিবন্ধিত হয়ে একই বছরের ২৭ নভেম্বর ব্যবসায় আরম্ভ করে।
→ ব্যাংকটি অনুমোদিত ও পরিশোধিত মূলধন যথাক্রমে ৮০০ মিলিয়ন ও ২১৮ মিলিয়ন টাকা।
→ ২০০১ সালে ব্যাংক কানাডা ভিত্তিক নোভা স্কোশিয়া ব্যাংক এর বাংলাদেশ শাখার দায় সম্পদসহ সকল পরিসম্পদ ক্রয় করেছে। বাংলাদেশের ব্যাংকিং ইতিহাসে এ ধরনের ঘটনা এটাই প্রথম। পরবর্তীকালে এটি মুসলিম কমার্শিয়াল ব্যাংক (MCB)-এর বাংলাদেশ শাখার দায় ও পরিসম্পদসমূহও একইভাবে ক্রয় করে। এছাড়া ২০০৩ সালে ব্যাংকটি আইপিওর মাধ্যমে শেয়ার বাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করে।
→ বর্তমানে ব্যাংকটির সারা দেশ জুড়ে ১৬১ টি ATM বুথ, ১২৯ টি শাখা রয়েছে ও SME / AGRI শাখা রয়েছে ৪ টি।
BRAC Bank (ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড)
→ ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশের বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলারে মধ্যে অন্যতম। এটি মূলত; বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক কর্তৃক পরিচালিত আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে সহায়তা দেয়ার উদ্দেশ্য নিয়ে প্রাইভেট ব্যাংক হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক প্রতিষ্ঠা হয় ৪ জুলাই ২০০১ সালে । ফজলে হাসান আবেদ এই ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা।
→ বর্তমানে ব্যাংকটির সারাদেশে ১৮৬ টি শাখা, SME ইউনিট অফিস ৪৫৭ টি,
৫০০ টি ATM বুথ, রেমিট্যান্স ডেলিভারি পয়েন্ট ১৮০০ টি এবং ১৫,০০,০০০
এরও বেশি গ্রাহক রয়েছে।
→ এই ব্যাংকটি বর্তমানে যেসব কার্যক্রম পরিচালনা করছে তার মধ্যে রয়েছে: এসএমই ব্যাংকিং, বাণিজ্যিক ব্যাংকিং, কার্ড পরিষেবা (ডেবিট ও ক্রেডিট ), কর্পোরেট পরিসেবা, কনয্যুমার লোন, এটিএম পরিসেবা।
→ ব্যাংক-এর দর্শন 3 P (People, Planet, Profit). ব্র্যাক ব্যাংক জনগন ও পৃথিবী এর সুরক্ষা করার পর লাভের চিন্তা করে। ব্র্যাক ব্যাংক বিভিন্ন সেবামুলক কাজে নিয়মিতভাবে সাহায্য করে থাকে।
Citibank National Association (N.A) (সিটি ব্যাংক এন এ)
→ সিটিব্যাংক এনএ (যুক্তরাস্ট্রের নিউইয়র্ক ভিত্তিক একটি ব্যাংক, যা সিটিগ্রুপ এর একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। এই ব্যাংকটি ১৮১২ সালে "সিটি ব্যাংক অব নিউইয়র্ক" নামে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা পরবর্তীতে ফার্স্ট ন্যাশনাল সিটি ব্যাংক অব নিউইয়র্ক"নাম ধারণ করে।
→ ২০১১ সারের তথ্যানুসারে সিটিগ্রুপ যুক্তরাস্ট্রের ৩য় বৃহত্তম ব্যাংকিং গ্রুপ।
→ ১৯ টি দেশে ব্যাংকের ২,৬৪৯ টি শাখা রয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে ৭২৩ টি শাখা এবং মেক্সিকোতে তার সহায়ক সংস্থা বনামেক্স দ্বারা পরিচালিত ১,৪৯৪ টি শাখা রয়েছে। মার্কিন শাখাগুলি ছয়টিতে কেন্দ্রীভূত মেট্রোপলিটন অঞ্চল: নিউ ইয়র্ক সিটি, শিকাগো, লস অ্যাঞ্জেলেস, সান ফ্রান্সিসকো, ওয়াশিংটন, ডিসি এবং মিয়ামি । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং মেক্সিকো বাদে, সংস্থার বেশিরভাগ শাখা পোল্যান্ড, রাশিয়া, ভারত এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে রয়েছে।
→ ২০০৬ সালের এপ্রিল মাসে, এই সংস্থাটি সিটি ব্যাঙ্ক গ্রাহকদের যুক্তরাষ্ট্রে ৫,৫০০ এরও বেশি সুবিধাযুক্ত দোকানে এটিএম-এ বিনামূল্যে প্রবেশাধিকারের জন্য একটি চুক্তি করেছে।
Commercial Bank of Ceylon (কম। মাল ব্যাংক অফ সিলন)
→ কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ সিলন হচ্ছে শ্রীলঙ্কার একটি শীর্ষস্থানীয় বানিজ্যিক ব্যাংক যা ১৯২০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।যার রয়েছে ২৫০ টি শাখা এবং ৬২৫ টি এটিএম এবং কর্মীসংখ্যা ৪,৪০০ জন।
→ ১৪ বছরের কার্যক্রমে সফলতার জন্য ব্যাংকটি গ্লোবাল ফাইন্যান্স দ্বারা শ্রীলঙ্কার সেরা ব্যাংক বলে বিবেচিত হয়েছে এবং এটি “দি ব্যাংকার ম্যাগাজিনের ৭ম প্রকাশে ব্যাংক অফ দি ইয়ার বলে বিবেচিত হয়েছে। ব্যাংকটি শ্রীলঙ্কা ছাড়াও বাংলাদেশ ও মালদ্বীপে কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ বাংলাদেশ ও কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ মালদ্বীপ নামে কার্যক্রম চালায়।
→ ২০০৪-এ কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ সিলন বাংলাদেশে দুইটি শাখা খোলার মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু করে।। এদের একটি ঢাকা ও অন্যটি চট্টগ্রামে অবস্থিত। এটিই শ্রীলঙ্কার প্রথম বানিজ্যিক ব্যাংক যা বিদেশে প্রথম ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করে। গত ১৪ বছরে বাংলাদেশে সিবিসি ১৪টি শাখা, ২টি বিশেষ OBU সেকশন এবং ৬টি এসএমই সেন্টার চালু করেছে।
→ কর্পোরেট এবং পার্সোনাল ব্যাংকিং গ্রাহকের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী স্বতন্ত্র পণ্য, উচ্চতর সেবার গুণগতমান কার্যকরী এবং কাস্টমাইজড সমাধানদানে সিবিসি সফলতার সাথে তার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
Dhaka Bank Limited (ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড)
→ ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড একটি বেসরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক। ১৯৯৪ সালে কোম্পানি আইনের আওতায় পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধিত হয়ে ১৯৯৫ সালের ৫ জুলাই এটি ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করে।
→ এর অনুমোদিত মূলধন ১০০০ মিলিয়ন টাকা। শুরুতে ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধন ছিল ১০০ মিলিয়ন টাকা এবং সম্পূর্ণভাবে উদ্যোক্তাগণ পরিশোধ করেন।
→ ২০০৮ সাল শেষে ব্যাংকের কর্মকর্তাকর্মচারীর সংখ্যা ৮৯৮। দেশজুড়ে ঢাকা ব্যাংকের ১০৬টি শাখা আছে, যার মধ্যে দুটি শরীয়াহ ভিত্তিক, ৫ টি এসএমই সার্ভিস সেন্টার, ১টি বিজনেস সেন্টার এবং ২টি অফশোর ব্যাংকিং আউটলেট রয়েছে। এছাড়া ৫৭টি এটিএম বুথ, ২০টি এডিএম রয়েছে। → উন্নত ও ব্যাপকভিত্তিক গ্রাহক সেবার লক্ষ্যে ঢাকা ব্যাংক তথ্যপ্রযুক্তি, রিটেইল,
গ্লোবাল ট্র্যানজ্যাকশন সার্ভিস, পুঁজিবাজার সেবা, কাস্টোডিয়াল সার্ভিস ও
এসএমই (ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ) ইত্যাদি উদ্যোগ নিয়েছে।
Dutch Bangla Bank Limited (ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড)
→ ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড (ডিবিবিএল) বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডের যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত ব্যাংক। এটি এম. সাহাবুদ্দিন আহমদ (বাংলাদেশ) এবং উন্নয়নশীল দেশগুলির জন্য ডাচ ফিনান্সিং সংস্থা নামক নেদারল্যান্ডের একটি কোম্পানির যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা পায়। এটি ব্যাংকিং সেবা দেয়ার উদ্দেশ্য নিয়ে ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত এবং কোম্পানি আইন ১৯৯৪ দ্বারা পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসাবে নিবন্ধিত হয়। ডিবিবিএল আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে ৩ জুন, ১৯৯৬ সালে।
→ বর্তমানে সারা দেশে এই ব্যাংকের প্রায় ৫০০০টি এটিএম বুথু (দেশের সর্ব বৃহত এটিএম নেটওয়ার্ক) রয়েছে। এছাড়া ব্যাংকটির প্রায় ৩১০০টি এজেন্ট বাংকিং অফিস এবং ১১০০টি ফার্স্ট-ট্রাক রয়েছে। ব্যাংকটির বর্তমান শাখা সংখ্যা ১৯৫টি। ঢ-ট্রাক রह्मেছে। বাংকাত,
→ ডাচ বাংলা ব্যাংক বাংলাদেশে সর্বপ্রথম মোবাইল ব্যাংকিং "ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংক" চালু করে ৩১ মার্চ ২০১১ সালে। যেটি বর্তমানে রকেট নামে পরিবর্তন করা হয়েছে। মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে নেতৃত্বের ভূমিকায় রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ‘বিকাশ’ এবং ডাচ-বাংলা মোবাইল ব্যাংক 'রকেট'।
ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটে
→ ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড বেসরকারি খাতে প্রতিষ্ঠিত একটি বাণিজ্যিক ব্যাংক। ব্যাংক অব ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স ইন্টারন্যাশনাল (ওভারসীজ) লিমিটেড-এর সকল সম্পদ, দায় ও দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশে এবং বহির্বিশ্বে সর্বপ্রকার ব্যাংকিং ব্যবসায় পরিচালনার উদ্দেশ্যে কোম্পানি আইন ১৯১৩-এর অধীনে ১৬ আগস্ট ১৯৯২ তারিখে একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড প্রতিষ্ঠিত এবং নিবন্ধিত হয়।
→ ২০১৮ সাল পর্যন্ত ব্যাংকটির অনুমোদিত মূলধন ১২,০০০ মিলিয়ন টাকা যা প্রতিটি ১০০ টাকা মূল্যের ১০ লক্ষ সাধারণ শৈয়ারে বিভক্ত। এর পরিশোধিত মূলধন ৭,৩৮০ মিলিয়ন ঢাকা। শেয়ার হোল্ডার ইকুইটি ২২,৯৬৬ মিলিয়ন টাকা।
→ ইস্টার্ণ ব্যাংক বিভিন্ন প্রকার আমানত ও সঞ্চয়ী হিসাব, ব্যক্তিগত ঋণ কর্মসূচি, গাড়ী ঋণ, ডেবিট কার্ড, ইন্টারনেট ব্যাংকিং, প্রিপেইড কার্ড, ট্রেজারি, সিন্ডিকেশন, কর্পোরেট ব্যাংকিং এবং এস এম ই-ব্যাংকিং সেবায় নিয়োজিত।
→ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রণোদনামূলক সেবা নিশ্চিতকরণে ইস্টার্ন ব্যাংক সক্রিয় ভূমিকা পালন করে চলেছে। ব্যাংকটিতে কর্মরত মোট জনশক্তি ৩০০০+ জন,২০২ টি ATM Booth এবং এর মোট শাখার সংখ্যা ৮৬টি।
এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড
→ এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড যা এক্সিম ব্যাংক নামে পরিচিত বাংলাদেশের একটি অন্যতম বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক। বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের সকল নিয়ম কানুন মেনে ১৯৯৯ সালের ৩ আগস্ট যাত্রা শুরু করে। শুরুতে ব্যাংকটির নাম ছিল বেক্সিম ব্যাংক লিমিটেড। কিন্তু আইনগত সমস্যার কারণে ব্যাংকটিকে এক্সিম ব্যাংক নামে অভিহিত করা হয় যার পুরা নাম এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড।
→ ১৯৯৯ সালে প্রয়াত জনাব শাহজাহান। কবিরের নেতৃত্বে বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে ব্যাংকের গঠিত হয়। তিনি ব্যাংকটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন। ২০০৯ সালে প্রথম বেসরকারি ব্যাংক হিসাবে যুক্তরাজ্যে এক্সচেঞ্জ হাউজ চালু করে।
→ যাত্রার শুরুতে এ ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ছিল ১০০০ মিলিয়ন টাকা যা বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৮ সাল শেষে ২০০০০ মিলিয়ন টাকায় উন্নীত হয়। একইভাবে ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধন ২২৫ মিলিয়ন টাকা থেকে ১৪১২২ ৫১ মিলিয়ন টাকায় উন্নীত হয়।
→ বর্তমানে সারাদেশে ১২৪টি শাখা ও ৬৪টি এটিএম বুথের মাধ্যমে এক্সিম ব্যাংক গ্রাহকদের ব্যাংকিং সেবা দিয়ে আসছে।