যেখানে রাত কাটালে মৃত্যু নিশ্চিত রহস্যে ঘেরা দ্বীপ নাম মাদুল jekhane Rat Katale Mittu Nichit

 যেখানে রাত কাটালে মৃত্যু নিশ্চিত রহস্যে ঘেরা দ্বীপ নাম মাদুল jekhane Rat Katale Mittu Nichit

সুবিশাল মহাসাগরের মধ্যে পরিত্যক্ত জনমানবহীন একটি দ্বীপের নাম মাদল । মাঝ সমুদ্রের নির্জন সবুজ এই অঞ্চলকে ভুতুড়ে দীব নামে ডাকেন স্থানীয়রা ।  দিনের আলোতে স্বাভাবিক মনে হলেও রাতের অন্ধকারে ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে পুরো দিবটি  । লোকমুখে শোনা যায় দ্বীপ রাত কাটালে তার মৃত্যু অনিবার্য  । মাদল শব্দের বাংলা অর্থ মাঝখানের জায়গা । প্রশান্ত মহাসাগরের মাইক্রোনেশিয়া নিকটবর্তী পাম্পের পাশে এই দ্বীপের অবস্থান । অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ থেকে দূরত্ব ১৬০০ এবং লস এঞ্জেলেস শহর থেকে প্রায় ২৫০০ মাইল ।

দ্বীপ  চারপাশে জালের মতো ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অসংখ্য জাল  । যেন একটি আরেকটির সাথে কাটাকুটি খেলছে  । এই দ্বীপের ভিতর থাকা রহস্যময় প্রাচীন শহর টি কে পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য দেয়া হয়ে থাকে  । কে বা কারা মাছ সমুদ্রের দিবে এমন একটি শহর তৈরি করলেন । আর কেনইবা করলেন সেটা কিন্তু আজও অজানা । আশেপাশে কোন সভ্যতার চিহ্ন নেই প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত সাধারণ কারো পক্ষে সেখানে যাওয়া অসম্ভব ।

সুবিশাল মহাসাগরের মধ্যে পরিত্যক্ত জনমানবহীন একটি দ্বীপের নাম মাদল । মাঝ সমুদ্রের নির্জন সবুজ এই অঞ্চলকে ভুতুড়ে দীব নামে ডাকেন স্থানীয়রা ।  দিনের আলোতে স্বাভাবিক মনে হলেও রাতের অন্ধকারে ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে পুরো দিবটি  । লোকমুখে শোনা যায় দ্বীপ রাত কাটালে তার মৃত্যু অনিবার্য  । মাদল শব্দের বাংলা অর্থ মাঝখানের জায়গা । প্রশান্ত মহাসাগরের মাইক্রোনেশিয়া নিকটবর্তী পাম্পের পাশে এই দ্বীপের অবস্থান । অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ থেকে দূরত্ব ১৬০০ এবং লস এঞ্জেলেস শহর থেকে প্রায় ২৫০০ মাইল ।   দ্বীপ  চারপাশে জালের মতো ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অসংখ্য জাল  । যেন একটি আরেকটির সাথে কাটাকুটি খেলছে  । এই দ্বীপের ভিতর থাকা রহস্যময় প্রাচীন শহর টি কে পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য দেয়া হয়ে থাকে  । কে বা কারা মাছ সমুদ্রের দিবে এমন একটি শহর তৈরি করলেন । আর কেনইবা করলেন সেটা কিন্তু আজও অজানা । আশেপাশে কোন সভ্যতার চিহ্ন নেই প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত সাধারণ কারো পক্ষে সেখানে যাওয়া অসম্ভব ।   গবেষকরা দেখেছেন সেখানে  সাতানব্বইটি আলাদা ব্লক রয়েছে  । সরুখালের  মতো জলাশয় যেগুলোকে পরস্পর থেকে আলাদা করে রেখেছে .  আধুনিক যুগের স্যাটেলাইটে ঘন জঙ্গল  ছাড়া তেমন কিছুই চোখে পড়ে না ।  দ্বীপ নামলে দেখা যায় সেখানে রয়েছে দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ এবং 8 কিলোমিটার প্রাচীর প্রাচীর এর একটি পাথরের ওজন প্রায় 50 জন এর কাছাকাছি যেখানে পিরামিডের একটি পাথরের ওজন প্রায় তিনটার মতো ।  এত বড় আকারের পাথর কিভাবে আসলো এই শহরের নানান ধরনের কথা প্রচলিত থাকলেও সেটা আজও থেকে গেছে রহস্য হিসেবে । আগে  ধারণা করা হচ্ছে বারোশো খ্রিস্টাব্দ তবে সম্প্রতি গবেষকরা রেডিও কার্বন টেস্ট পরীক্ষার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন এটি নির্মাণ হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব 200 ।   অনেকে ধারণা করেন হারিয়ে যাওয়া পৌরণিক শহর আটলান্টিসের অংশগুলোর নাম মাদুল । কেউ দাবি করেন প্রাকৃতিক বিপর্যয় হারিয়ে যাওয়া মহাদেশ সেখানে ছিল রয়েছে ।  অনেকগুলো মন্দির সমাধিস্থল এবং গোসলখানা এই কারণে অনেকেই আবার মনে করেন একসময় এটা ছিল এই অঞ্চলের রাজাদের বাসস্থান । সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে 15 শতকের দিকে সৌন্দর্য হারাতে শুরু করে ।  এবং উনিশ শতকে এসে পুরোপুরি পরিত্যক্ত হয়ে যায়  । অনেক ধরনের কথা প্রচলিত থাকলেও তারা কি কারনে এমন সাগরের মাঝখানে রূপে গড়ে তুলেছিল এ প্রাচীন শহর নির্ভরযোগ্য কোনো আসল কারণ এখনো অজানা  ।  এতদূর ভয়ঙ্কর সত্বেও দীপ্তিতে বছরজুড়েই চলে কিছু উৎসাহী এবং সাহসী পর্যটকদের আনাগোনা । তবে যত সাহসী হোক না কেন দিনের বেলায় সেখানে গিয়ে ফিরে আসতে হয় সূর্য ডোবার আগে  /। এমনকি স্থানীয়রা সাহস দেখায় না এই দ্বীপে রাত কাটানোর ব্যাপারে তাদের ভাষ্যমতে রাতের বেলা ডুবে যায় প্রেতাত্মাদের স্বর্গরাজ্য / তীব্র অন্ধকারে আলোর শিখা ঘুরে বেড়ায় সমগ্র দিন রাতের বেলা সেখানে থাকার সাহস করে না কেউই আর কেউ থাকতে চাইলে সেই রাতেই তার মৃত্যু অবধারিত।বিশ্বজুড়ে থাকা বড় বড় গবেষক বিজ্ঞানী  ধাঁধায় ফেলে দিয়েছে ।     যেখানে রাত কাটালে মৃত্যু নিশ্চিত রহস্যে ঘেরা দ্বীপ নান মাদুল

                     যেখানে রাত কাটালে মৃত্যু নিশ্চিত রহস্যে ঘেরা দ্বীপ নাম মাদুল

গবেষকরা দেখেছেন সেখানে  সাতানব্বইটি আলাদা ব্লক রয়েছে  । সরুখালের  মতো জলাশয় যেগুলোকে পরস্পর থেকে আলাদা করে রেখেছে .  আধুনিক যুগের স্যাটেলাইটে ঘন জঙ্গল  ছাড়া তেমন কিছুই চোখে পড়ে না ।  দ্বীপ নামলে দেখা যায় সেখানে রয়েছে দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ এবং 8 কিলোমিটার প্রাচীর প্রাচীর এর একটি পাথরের ওজন প্রায় 50 জন এর কাছাকাছি যেখানে পিরামিডের একটি পাথরের ওজন প্রায় তিনটার মতো ।  এত বড় আকারের পাথর কিভাবে আসলো এই শহরের নানান ধরনের কথা প্রচলিত থাকলেও সেটা আজও থেকে গেছে রহস্য হিসেবে । আগে  ধারণা করা হচ্ছে বারোশো খ্রিস্টাব্দ তবে সম্প্রতি গবেষকরা রেডিও কার্বন টেস্ট পরীক্ষার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন এটি নির্মাণ হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব 200 ।

অনেকে ধারণা করেন হারিয়ে যাওয়া পৌরণিক শহর আটলান্টিসের অংশগুলোর নাম মাদুল । কেউ দাবি করেন প্রাকৃতিক বিপর্যয় হারিয়ে যাওয়া মহাদেশ সেখানে ছিল রয়েছে ।  অনেকগুলো মন্দির সমাধিস্থল এবং গোসলখানা এই কারণে অনেকেই আবার মনে করেন একসময় এটা ছিল এই অঞ্চলের রাজাদের বাসস্থান । সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে 15 শতকের দিকে সৌন্দর্য হারাতে শুরু করে ।  এবং উনিশ শতকে এসে পুরোপুরি পরিত্যক্ত হয়ে যায়  । অনেক ধরনের কথা প্রচলিত থাকলেও তারা কি কারনে এমন সাগরের মাঝখানে রূপে গড়ে তুলেছিল এ প্রাচীন শহর নির্ভরযোগ্য কোনো আসল কারণ এখনো অজানা ।


এতদূর ভয়ঙ্কর সত্বেও দীপ্তিতে বছরজুড়েই চলে কিছু উৎসাহী এবং সাহসী পর্যটকদের আনাগোনা । তবে যত সাহসী হোক না কেন দিনের বেলায় সেখানে গিয়ে ফিরে আসতে হয় সূর্য ডোবার আগে  /। এমনকি স্থানীয়রা সাহস দেখায় না এই দ্বীপে রাত কাটানোর ব্যাপারে তাদের ভাষ্যমতে রাতের বেলা ডুবে যায় প্রেতাত্মাদের স্বর্গরাজ্য / তীব্র অন্ধকারে আলোর শিখা ঘুরে বেড়ায় সমগ্র দিন রাতের বেলা সেখানে থাকার সাহস করে না কেউই আর কেউ থাকতে চাইলে সেই রাতেই তার মৃত্যু অবধারিত।বিশ্বজুড়ে থাকা বড় বড় গবেষক বিজ্ঞানী  ধাঁধায় ফেলে দিয়েছে । 

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url