বিশ্বের সবচেয়ে দামি গাছ রক্ত চন্দন The most expensive tree in the world Blood sandalwood
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গাছ রক্ত চন্দন The most expensive tree in the world Blood sandalwood
এটা বিশ্বের অন্যতম দামি লাল রঙের কাঠের দাম প্রতিকেজি 10000 টাকা বেশি । এত দামি হওয়ার কারণে এই কাজ লাল সোনা নামে পরিচিত । এটা বিখ্যাত দুষ্প্রাপ্য লাল চন্দন কাঠ অত্যন্ত মূল্যবান এই কাঠ এত পরিমাণে কাটা হয়েছে যে পৃথিবীতে এখন মাত্র 5 শতাংশ গাছ অবশিষ্ট আছে । লাল চন্দন কাঠের বিশেষত্বই বাকি আর কেন এতটা দামি মূল্যবান এই কাঠ দিয়ে কিবাই করা হয় । দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের সীমান্তবর্তী পাহাড়ি এলাকার নেলোর * মূল চিত্র ।
বিভিন্ন গাছপালার সাথে জন্মে বিশেষজ্ঞ' আজ আবহাওয়া এবং মাটির গুণাগুণ এর তারতম্যের কারণে বিশেষ কিছু পাহাড়ি অঞ্চল ছাড়াই গাছ অন্য কোথাও জন্মে না । 1 ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রার তারতম্যের কারণে মারা যেতে পারে এই গাছ । লাল চন্দন গাছ সাধারণত 8 থেকে 12 মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে পাতাগুলো দেখতে অনেকটা আমাদের পরিচিত জাম পাতার মতো ।
দুই ধরনের হয় সেতো চন্দনো লাল চন্দন বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সেতু চন্দন পাওয়া গেল লাল চন্দন খুবি দুরলপ । বাংলাদেশ গ্রাম থাকলেও রক্তচন্দনের কোন গন্ধ নেই কিন্তু এর জন্য বিশ্বজুড়ে এর চাহিদা বেশি চাষ করা গেলেও রোহিত চন্দন চাষ করা যায় না ।
চন্দন গাছ ভারতীয় রামায়ণ-মহাভারত এমনকি কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র উল্লেখ পাওয়া যায় চন্দনের । কেউ কেউ মনে করেন চন্দনের আদিনিবাস ইন্দোনেশিয়ার দ্বীপ । মূলত আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে বিপুল ব্যবহার হয় লাল চন্দন কাঠের । বিশ্বজুড়ে রূপচর্চার অন্যতম উপাদান এই কার্ড ইনস্টিটিউট অফ সাইন্স এন্ড টেকনোলজি আমাদের শরীরকে শীতল করতে জ্বালাপোড়া কমাতে এবং রক্ত শুদ্ধিকরণের জুড়ি মেলা ভার ।মাথা বেথা চর্মরোগ জ্বর এবং বিছার কামড়ের চিকিৎসা ও ব্যবহার হয় রক্তচন্দন দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতেও এর অবদান রয়েছে । প্রসাধনী তৈরিতে অনেক আগ থেকেই রক্তচন্দন ব্যবহার হয়ে আসছে । ভারতীয় জার্নাল অফ অ্যাপ্লাইড সার্চের মধ্যে দামি ভাস্কর্য বাদ্যযন্ত্র এবং বিলাসবহুল আসবাবের জন্য এই কাঠ উচ্ছিষ্ট কাঁচামাল ।
এত উপকারিতা থাকা সত্ত্বেও রক্তচন্দনের ব্যবহারের রয়েছে বেশ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া । যাদের অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে রক্তচন্দন ব্যবহারে তাদের গায়ের শক্তি দেখা গেছে চন্দন খেলে কারো কারো পেটের সমস্যা দেখা দেয় তবে এসবের বিরুদ্ধে শক্ত কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ মেলেনি এখনো । লাল চন্দনে বৈজ্ঞানিক নাম পেট্রো কার্পাস সেন্ডালিনা । বাংলায় লাল চন্দন কে রঞ্জনা নামেও ডাকা হয় ইংরেজিতে অতিপরিচিত রেড সান্ডাল নামে এছাড়া এরা চন্দন চন্দন নামেও পরিচিত ই কাঠ।
রক্তচন্দন এর সবচেয়ে বড় গ্রাহক চীন জাপান সিঙ্গাপুর সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং অস্ট্রেলিয়া । যে বেশি চাহিদা চীনে পাচার ও তাই বেশি হওয়ায় ওই দেশের লাল চন্দন গাছ চাষ করা যায় না প্রাকৃতিক ভাবে জন্ম নেওয়া একটি গাছ পরিপক্ক হতে কয়েকশো বছর পর্যন্ত সময় লাগে আবার বাজারে চাহিদা থাকায় এর দাম আকাশচুম্বী সবকিছু মিলিয়ে ভারতে পাচারকারীদের অন্যতম বড় আগ্রহ । এই কাঠ চোরাইপথে এতটাই পাচার হয় যে লাল চন্দন পাচার নিয়ন্ত্রণে ভারত সরকার একটা ট্রান্সপোর্ট পর্যন্ত গঠন করেছে । 2021 সালে 507 কোটি টাকার রক্তচন্দন বাজেয়াপ্ত করেছে তারা গ্রেপ্তার হয়েছে 342 জন পাচারকারী
Tag
চন্দন গাছ কোথায় জন্মায়
রক্তচন্দন এর উপকারিতা
চন্দন গাছ কোন অরণ্যে জন্মায়
চন্দন গাছ বাংলাদেশ
সাদা চন্দন গাছ
রক্ত চন্দন গাছ চেনার উপায়
রক্তচন্দন অর্থ
রক্ত চন্দন বীজ
লাল চন্দন এর উপকারিতা
রক্তচন্দন গাছ
লাল চন্দন গাছের দাম
রক্ত চন্দন কাঠের দাম
সাদা চন্দন গাছ
চন্দন গাছের বীজ কোথায় পাওয়া যায়
চন্দন গাছ বাংলাদেশ
রক্তচন্দন কাঠ
রক্ত চন্দন গাছ চেনার উপায়
রক্ত চন্দন এর উপকারিতা
চন্দন গাছের দাম কত
রক্ত চন্দন বীজ
চন্দন গাছ লাগানোর নিয়ম
লাল চন্দন গাছ
লাল চন্দন গাছের দাম
চন্দন গাছ কোথায় জন্মায়